Skip to main content

Posts

পিরোজপুর স্মৃতিচারণ পর্ব ১ : তারেক রানা চৌধুরী

লিখেছেন : তারেক রানা চৌধুরী   ছবিটি দেখে মুহূর্তেই ৩০/৩২ বছর আগের পিরোজপুরে চলে গেলাম। ফজলুল হক সেন্টু মামা ( সাবেক কমান্ডার, পিরোজপুর জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ) তার ফেসবুকে ছবিটি দিয়েছেন ( সাদা টিশার্ট)।  একদম ডানে এমদাদ ভাই। অনেকটা শৌখিন টাইপের মানুষ ছিলেন। গান গাইতেন। একটা মটর সাইকেল চালিয়ে শহরে নীরবে ঘুরে বেড়াতেন। তার ভাই ছিলেন জনাব আব্দুর রোউফ। বলিউড ফিল্মের আজকের ভাইজান সালমান খান Dabangg   বা আশির দশকের দাপুটে পুলিশ অফিসার ( অভিনয়ে) ররজনীকান্ত থেকে কোন অংশেই পিরোজপুরের সেই সময়ের পুলিশ সুপার জনাব আব্দুর রোউফ কে কমিয়ে বলা যাবে না।স্মার্টনেস এবং অপরাধ দমনে পিরোজপুরের প্রাক্তন পুলিশ সুপার আব্দুর রৌউফ সাহেব কে এখনো অনেকে স্মরণে রেখেছেন। আমরা পিরোজপুরের সেই কিশোর প্রজন্ম, যারা শহরের সিনিয়র ( রফিক আহমেদ রুস্তম মামা) ,  যুবা তরুনদের সাথে সরকারি স্কুল মাঠে ক্রিকেট খেলেছি, পক্ষে বা বিপক্ষে পেয়েছি এস পি আব্দুর রৌউফ, থানার তরুন ওসি তুষার ভাইকে।সদর থানার ওসি তুষার ভাই ও শহরে বেশ জনপ্রিয় ছিলেন তার সুন্দর ব্যাবহারের জন্য। ১৯৯২/৯৩ সালের দিকে পিরোজপুরের প্রাক্তন এস পি রৌফ  সাহেব চটগ্রাম মেট্রোপলিটন

শালা বাবুর কান্ড : ফয়সাল প্রিন্স

লিখেছেন : ফয়সাল প্রিন্স আমার শ্বশুরের ১০ সন্তান। আমার স্ত্রী নবম। আমার কোন শালী নেই। আছে শুধু একজন শালা বাবু (স্ত্রীর ছোট ভাই)। শালা বাবু আজ দুপুরে অপরিচিত নাম্বার দিয়ে ফোন করে বলে - প্রথম আলোর হিসাব বিভাগ থেকে বলছি। আপনার ঈদের বোনাস কেটে রাখা হয়েছে। কেন? সে বলল চিঠি পেয়ে যাবেন। তবে শালা বাবু ভুল করে আমাকে প্রিন্স সাহেব বলেছে। প্রথম আলো কর্তৃপক্ষ আমাকে ফয়সাল নামে ডাকেন। আমার একটু সন্দেহ হলো। বোনাস বেতন পেয়েছি এক সপ্তাহ আগে। কাটার কথা বলে কি? আর প্রিন্স নামে ডাকার তো কথা নয়। মুঠোফোন নাম্বারটা ছোট ভাই সিজনকে দিয়ে প্রযুক্তির সহায়তা নিতে বললাম। কিছুক্ষণ পর সিজন বলে ভাই ‘তুহিন’ নাম আসে। আমার আর বুঝতে বাকি রইল না-এটা শালা বাবুরই কাজ। আমার শালা বাবু চমৎকার মানুষ। কথা কম বলে। কারো আগেপিছে নেই। তাঁর অসাধারণ ব্যক্তিত্ব আমাকে মুগ্ধ করে। আর তুহিনের বউ চুমকির কথা না বললেই নয়। ভালো মনের একজন মানুষ। ঢাকায় ওদের ক্যান্টনমেন্টে বাসায় গেলে চুমকি কত কিছু যে খাওয়ায়, তা বলে শেষ করা যাবে না। রুটি পিঠা, নারকেলের ঝোল থেকে শুরু করে নিজের হাতের তৈরি কেক। চুমকির হাতের তৈরি কেক এর স্বাদ একবার খেলে সারা জীবন মনে থা

পিরোজপুর জেলা পরিষদ সংলগ্ন বাসা ভাড়া হবে

 বিবরন - ৩য় তলা, ২ রুম, ডাইনিং + কিচেন, দুই বারান্দা, ১ ওয়াশরুম, সম্পুর্ন টাইলস।পর্যাপ্ত আলো-বাতাস এবং নিরিবিলি পরিবেশ। ঠিকানাঃ বাসা নং - ৩৯৫, আহসান হাবিব রোড, পিরোজপুর। জেলা পরিষদ এর আগের রাস্তায়। আগ্রহীগন যোগাযোগ করুন।

পিরোজপুর সদরে ৬ শতাংশ জায়গা বিক্রয় হইবে

  স্হানঃ পিরোজপুর পুরাতন বাস টার্মিনালের পশ্চিম পাশে  শেখ পাড়া বাইপাস সড়ক জামে মসজিদের দক্ষিণ পাসে পিরোজপুর  । জমির পরিমান: ৬ শতাংশ আগ্রহীগন  যোগাযোগ করুন।

মঠবাড়ীয়াতে বানিজ্যিক স্পেস ভাড়া হবে

স্থান ও বিবরন: মঠবাড়ীয়া পৌরসভার পাঠশালার সামনে আশ্রম রোডে অঙ্গন শপিং কমপ্লেক্সের দক্ষিন পার্শ্বে নতুন নির্মিত বিল্ডিংয়ের নীচতলায়(৭৫০+ বঃফুঃ) শোরুম/দোকান এবং তিনতলায়(১৩০০+ বঃফুঃ) বানিজ্যিক ব্যাঙ্ক/বীমা/অফিস এর জন্য ভাড়া দেয়া হবে। আগ্রহীগন দ্রুত যোগাযোগ করুন।

এনজিও বা কোম্পানির গোডাউন এর জন্য ফ্লাট ভাড়া হবে

স্থান: ডিসি পার্ক সড়ক , বলেশ্বর ব্রিজের নিচ দিয়ে সামনে বালুর মাঠ।মেইন সড়কের পাশে। আগ্রহীগন যোগাযোগ করতে পারেন।

পিরোজপুর পুরাতন বাস টার্মিনাল সংলগ্ন জমি/প্লট বিক্রয় করা হইবে

জমির পরিমান:  ৫ শতাংশ একটি প্লট। ৩.২৯ শতাংশ একটি প্লট।  স্হানঃ পিরোজপুর পুরাতন বাস টার্মিনাল, পিরোজপুর। আগ্রহীগন যোগাযোগ করুন।

প্রদর্শনী-২১

লিখেছেন: আজিজুল হাকিম আরজু সুস্থ জাতি পেতে চাও যদি মেধায় বিশ্বে সেরা, সম্ভব নয় কোনোটিই, ভাই প্রাণিজ পুষ্টি ছাড়া! সঠিক মাপে প্রাণিজ পুষ্টি নবজাতক পেলে, বেড়ে উঠবে আগামীর জাতি শক্তি, বুদ্ধি মিলে! ২৫০ মি.লি. দুধ খেতে হয় মাসের প্রতিটি দিনে, বছরে চাই ১০৪টি ডিম সবাই রাখবেন মনে। ১২০গ্রাম মাংস চাই প্রতিদিনের খাদ্যে, মনে রেখে মেনে চলবেন বলি গদ্যে আর পদ্যে! প্রাণিজাত খাদ্য অনেক খেতে স্বাদ ভারী, এবার তবে ছন্দে ছন্দে  তাদের গল্পই করি! রেস্তোরাঁগুলো বড় অসহায়  মাংস, ডিমের পণ্য ছাড়া, কাচ্চি, তেহারি, মুগলাই এসব খাদ্য তালিকায় সেরা! দুধ থেকে হয় নানান পণ্য পুষ্টিগুণে ভরা, অনুষ্ঠানগুলো অপূর্ণ রয় বুরহানি আর দই ছাড়া! ঘি আর মাখন - ভোজনরসিকের বড় প্রিয়, মিষ্টি, ছানা, মন্ডা খেতে  আমার কাছে অমিয়! দুগ্ধজাত পণ্য, স্বাদে অনন্য খাঁটি দুধের গুণে, স্বদেশে-বিদেশে মূল্য অনেক জ্ঞানী-গুণী জনে জানে! খামার করার বিকল্প নাই পুষ্টি চাহিদা মেটাতে, বেকারদের স্বাগত জানাই বেকারত্ব ঘোচাতে!   জৈব নিরাপত্তা মানতে হবে  খামারী ভাইদের বলি,  না মানলে সঠিকভাবে   আসলও যাবে চলি!  নিয়মিত টিকা দিতে হয়  রোগপ্রতিরোধের জন্যে,  না দিলে রোগ ছড়াবে  

সফটওয়্যার/ অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটলেশন

  কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপে  এ যেকোনো সফটওয়্যার/ অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটলেশন।

আল-গাযযালী ইসলামিয়া কামিল মাদরাসায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (মাদরাসা) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা-২০১৮ (২৩ নভেম্বর ২০২০ পর্যন্ত সংশোধিত)  এবং ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্ডিন্যান্স অনুযায়ী আল-গাযযালী ইসলামিয়া কামিল (স্নাতকোত্তর) মাদরাসায় কয়েকটি পদে নিয়োগ দেয়া হবে। ( ই আই আই এ ১০২৬৪৪, এমপিও কোড:- ১০২৬৪৪২৪২০) পদের বিবরণ: এমপিওভুক্ত শূন্যপদে উপাধ্যক্ষ, মুহাদ্দিস, মুফাসসির, ফকিহ, আদিব এবং সৃষ্ট ও শূন্যপদসমূহে গ্রন্থাগারিক, অফিস সহকারী কাম হিসাব সহকারী, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর ও আয়া নিয়োগ দেয়া হবে। প্রত্যেক পদে ১ জন করে নিয়োগ দেয়া হবে।  আগ্রহী প্রার্থীরা উপাধ্যক্ষ পদের জন্য ১ হাজার টাকা এবং অন্যান্য পদের জন্য ৫০০ টাকার পোস্টাল অর্ডার /নগদ (অফেরতযোগ্য)  বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের ১৫ দিনের মধ্যে অধ্যক্ষ বরাবর আবেদন করুন। যোগাযোগঃ- অধ্যক্ষ, আল-গাযযালী ইসলামিয়া কামিল মাদরাসা, দারুলহুদা, ভাণ্ডারিয়া, পিরোজপুর। মোবাইলঃ- ০১৭২৮-৮৫৩১৯১ (অধ্যক্ষ ) সূত্রঃ- ২৩ ফেব্রুয়ারি, দৈনিক নয়াদিগন্ত

পিরোজপুরের কালোজিরা চাল

  হ্যালো ঢাকাবাসী💁‍♂️ কালোজিরা ধান পিরোজপুর জেলায় উৎপাদিত এক ধরনের উৎকৃষ্ট মানের সুগন্ধী ধান। কালো রংয়ের এই ধানের চাল বেশ সুস্বাদু। যা থেকে উৎপন্ন চালকে এ অঞ্চলে ছোট বাসমতী চালও বলা হয়। এটি রান্না করার পদ্ধতিও প্রায় বাসমতি চালের মতই। এই চালের ভাত আঠালো নয়।প্রাচীন আমল থেকেই পিরোজপুর অঞ্চলে অতিথি আপ্যায়নে  কালোজিরা চাল পোলাও রান্নায় ব্যবহার করা হয়।  কালোজিরা চাল দিয়ে তৈরি হয় পোলাও, খিচুড়ী, মিষ্টান্ন জাতীয় খাবার পায়েস,ফিন্নি ও ক্ষীর। তবে এই চালে বেশ সুগন্ধ রয়েছে।সকল দিক বিবেচনা করে পিরোজপুরের সুগন্ধি কালোজিরা চাল মিষ্টান্ন জাতীয় খাবার পায়েস,ফিন্নি ও ক্ষীর এর জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট।  ঘরে বসে পিরোজপুরের সুগন্ধি কালোজিরা চাল পেতে কল করুন☎️ অথবা ইনবক্স করুন📲 Amar Pirojpur. Com এর ফেসবুক পেজে।

পিরোজপুরের মাল্টা

হ্যালো ঢাকাবাসী💁‍♂️ পিরোজপুরকে বলা হয় মাল্টার সুবর্ন ভূমি।মাল্টা সরকার কতৃক স্বীকৃত পিরোজপুর জেলার ব্রান্ডিং পণ্য।  গুণে মানে পিরোজপুরের মাল্টা উন্নত বলে সর্বস্তরে প্রশংসিত হয়ে আসছে।পিরোজপুরের মাল্টা দেখতে যেমন সবুজ-সতেজ,খেতেও তেমন মিষ্টি ও টসটসে রসালো ।সারা বছর বাজারে যে বিদেশী মাল্টা পাওয়া যায়  এসব মাল্টা দেখতে  সতেজ হলেও এগুলোকে সতেজ রাখতে ব্যবহার করা হয় প্রচুর ফরমালিন যা দেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। তাই সকলের  জন্য  আমার পিরোজপুর.কম সরাসরি বাগান থেকে নিয়ে আসলো একদম ফ্রেশ  সম্পূর্ণ ফরমালিন মুক্ত পিরোজপুরের মাল্টা। ঘরে বসে পিরোজপুরের  মাল্টা পেতে কল করুন  অথবা ইনবক্স করুন আমার পিরোজপুর.কম এর ফেসবুক পেজে।

এ আমার শহর- মানজুলুল হক

  স্রোতের বিষণ্ণতা নেই, অধিনিয়ম টলমলে মধুবালা,  শহুরে নদী ছুটে চলে তাহার লক্ষ্যে শ্রান্তিহীন চনচলা।  শুভ্র দিবাকর উঁকি মারে প্রভাতে ঘুমন্ত শহর রাঙিয়ে, শহরের প্রাণ, বলেশ্বর তখনও অবিরাম হাসে রাতের ক্লেশ লুকিয়ে। আসমানে জলধর গর্জন হাঁকিলে, স্বরিৎ মন তব কামিনী। তীর ছোঁয়ায় নৃত্যে মাতাল ঊর্মির দল, দেখিয়া ধন্য অবনী। মানুষের কোলাহলে মুখরিত পথ, জড়সড় রাস্তায় চেনা মুখ, ক্লান্ত পথিক খুঁজে পায় ছায়া, নিরব প্রকৃতির সুখ। শুঁকনো বাতাসে উড়ে প্রজাপতি, স্কুল বালিকারা হাসে, ব্যাগ কাঁধে অবুঝ বালক প্রেম স্বপ্নে ভাসে। স্কুল মাঠে খেলার সময় নবীন কিশোরের স্বপ্ন চোখে, সুশ্রীরা সব পড়া শেষে ফুসকা প্লেটে আকাশ দেখে। ইস্পা দেহে পাখি উড়ে আঁধার নামার আগে, মনটা তখন বেকুল থাকে চায়ের নেশা জাগে। সবুজ-শ্যমল বৃক্ষের মত মনুষ্যত্ব জীবিত,  এই শহরে মানুষ আছে মানুষের জন্য বিনীত। এ যেন শহর বন্ধুত্বের, বন্ধুহীনতার নেই ঠাই, সৎপ্রকৃতির নকশা হৃদয়ে, শ্যাম-কালো-সাদা বিভেদ নাই। অরন্যে অগ্রনী শব্দবহ, পুষ্প কোমল তরু ছাউনি, সাদৃশ্য নেই কোথাও, মুগ্ধ নয়নে ধন্য আমি কাটে দিন-রজনী।  দৃশ্য পটে আঁকা সবুজের সমারোহ প্রিয় মন নিবে কারি, ঐতিহ্যে ঘেরা অবয়

পিরোজপুর পল্লী বিদ্যুৎ এ নিয়োগ

 

ভাসমান সবজী ক্ষেত, নাজিরপুর

 

পিরোজপুর এর আলতাফের সখ থেকে সাফল্য

    লিখেছেন:জি,এম-আদল   সহ-উদ্যোক্তা:amarpirojpur.com নার্সারী করে সাফল্য পেয়েছেন বাগেরহাট জেলার মোড়েলগঞ্জ উপজেলার মোঃ আলতাফ হোসেন। বৃক্ষরোপন ও পরিচর্যা তার শখ। এরই জের হিসেবে ২০১০ সালের দিকে মাত্র ২৫০ টাকা দিয়ে চারটি ছোট ক্যাকটাস কিনে শুরু করেন ক্যাকটাসের ব্যক্তিগত কালেকশন। বর্তমানে তার বাগানে রয়েছে দেশী-বিদেশী প্রায় ১৫০ প্রজাতির ক্যাকটাস, ১০০ প্রজাতির অর্কিড, রয়েছে আরও ৭০-৮০ প্রজাতির ইনডোরের গাছ। একটি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকুরীর পাশাপাশি শোভাবর্ধন গাছ বিক্রি করে অতিরিক্ত আয় করছেন প্রতিমাসে ১৫-২০ হাজার টাকা। এ প্রসংগে তিনি বলেন- "গাছ বিক্রি করে আয় করা যায়, আগে কখনো ভাবিনি। শুধুমাত্র শখের বসে শুরুটা করেছিলাম। পরে গাছ সংগ্রহের একটা নেশা হয়ে গেল। যেখানেই যাই নজর থাকে গাছের দিকে। কিন্তু বাংলাদেশে ক্যাকটাস, সাকুলেন্টস, অর্কিডের বাণিজ্যিক কোন প্রতিষ্ঠান না থাকায় বা সীমিত আকারে হওয়ায় এ জাতীয় গাছ কালেকশন করা খুব কঠিন ও ব্যয়বহুল হয়ে পরে। অনেক সময় নতুন নতুন গাছের সঠিক পরিচর্যার না জানার কারনে পঁচেও যায়। তবুও মনোবল না হারিয়ে আবারও নতুন গাছ দেখলেই সংগ্রহ করতে থাকি। চলতে থাকে ধৈর্যের পরীক্ষা

পিরোজপুরে বিসিক এর উদ্যোগে শিল্প উদ্যোক্তা প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশ ক্ষদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন বিসিক পিরোজপুর এর আয়োজনে ৫ দিনব্যাপী শিল্প উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কর্মশালা গত ১ নভেম্বর থেকে ৫ নভেম্বর  পিরোজপুর শহরের সরকারি মহিলা কলেজের অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়। বিসিক পিরোজপুর  কার্যালয়ের উপব্যবস্থাপক জনাব মিলটন চন্দ্র বৈরাগির সভাপতিত্বে কর্মশালার উদ্বোধনে প্রধান অতিথি ছিলেন পিরোজপুর জেলা প্রশাসক জনাব আবু আলী মোঃসাজ্জাদ হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন জনাব প্রফেসর সাইফুদ্দিন,অধ্যক্ষ  সরকারি মহিলা কলেজ,পিরোজপুর । অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পিরোজপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব বশির আহম্মেদ।  বক্তাগন বলেন, দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির জন্য  শিল্প উদ্যোক্তার প্রয়োজন রয়েছে। স্বাধীনতার পর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নিজ হাতে বিসিক প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। বর্তমান সরকার বিসিককে দ্রুত এগিয়ে নিতে পরিকল্পনা নিয়েছে। ক্ষুদ্র শিল্প উদ্যোক্তাদের সাফল্য অর্জন করতে হলে প্রশিক্ষণ গ্রহন জরুরী।  এ কারনেই এ কর্মশালা শুরু করা হয়েছে। পিরোজপুরকে একটি শিল্প উন্নত নগরী গড়ার লক্ষ্যে বিসিক পিরোজপুর নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সেই প্রচেষ্টারই অন্যতম উদ্যোগ শিল্প

বাংলাদেশের স্থপতি

লিখেছেন: আরিফুল ইসলাম  কেমন করে ভুলবো তোমায়  ওগো মহান নেতা,  বাংলাদেশের  স্থপতি তুমি  তুমিই জাতির পিতা।  নয় মাস দেশে যুদ্ধ শেষে  মহান বিজয় এলো,  তোমার আহ্বানে বাঙালি জাতি  স্বাধীন দেশটা পেলো।  তুমি ছিলে আলোর প্রতীক  উজ্জ্বল আলো রবি,  বাঙালি জাতির হৃদয়ে আজো  আঁকে তোমার ছবি।  আগষ্ট মাস এলেই পরে  হৃদয় শোকে ভাসে,  তোমার সেই রক্তাক্ত দেহ  চোখের সামনে আসে।

নাজিরপুর ইসলামীয়া মহিলা মাদ্রাসার ভবন নির্মাণের স্হান পরিদর্শণ করলেন শ ম রেজাউল করিম

  ২০০১ সালে পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর উপজেলার এক অসামান্য বিদ্যানুরাগী গৃহিণী মাহমুদা বেগমের হাত ধরে হাঁটি হাঁটি পা পা করে যাত্রা শুরু  করে নাজিরপুর ইসলামীয়া মহিলা মাদ্রাসা৷ সময়ের পরিক্রমায় যুগোত্তীর্ণ এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি অত্যন্ত নিভৃতে সুনামের সাথে দীর্ঘ বিশ বছর যাবৎ শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে৷ বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটির ছাত্রী সংখ্যা ৪২২ জন এবং শিক্ষক ও শিক্ষিকা রয়েছে সর্বমোট ১৫ জন৷ কালের আবহে ঝড়া পাতাদের দলে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠানটি৷ ঠিক এমনি এক সন্ধিক্ষণে এসে প্রতিষ্ঠানটির দিকে সুনজর পড়ে দক্ষিন বাংলার দুঃখী অবহেলিত মানুষের কন্ঠস্বর,মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অত্যন্ত প্রিয়ভাজন, বাংলাদেশ আওয়ামিলীগের সদ্য সাবেক আইন বিষয়ক সম্পাদক এবং বর্তমান গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী জনাব শ ম রেজাউল করিম মহোদয়ের৷ তিনি অদ্য ১৪ আগষ্ট রোজ শুক্রবার মাদ্রাসা কমিটির সভাপতি রোকেয়া খাতুন, সেক্রেটারী নাইমা সুলতানা ও জেলা পরিষদ,পিরোজপুরের সম্মানিত সদস্য জনাব সুলতান মাহমুদ খান এবং এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ  মাদ্রাসার প্রস্তাবিত ভবন নির্মানের সম্ভা

নাজিরপুরের শেখ হাসিনা সেতু পর্যটনের আপার সম্ভাবনা

  লিখেছেন : ডা:সুদেব সরকার  ভারপ্রাপ্ত প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা , নাজিরপুর  একসময় ভীষণ কোলাহল আর হাঁকডাকে মুখর ছিল তালতলা,দীর্ঘা সেতুর এপার ওপার! অথচ ছয় বছর ধরে নদীর বুক চিরে তিল তিল করে গড়ে ওঠা স্প্যানগুলোর উপর বসে আছে দানবাকার কিছু খন্ড রাস্তা!এপার-ওপারের মিলন ঠিক মধুর হলো কিনা নদীর কাছে জিজ্ঞেস করার ছিল৷ কখনো শোনা হয়নি৷ আজ দু পাড়ের বাজারে শূণ্যতা!এখন আর কেউ খেয়া পারাপারের জন্য অপেক্ষা করেনা৷ অনেক বেকার হাতে তুলে নিয়েছে গাড়ির স্টিয়ারিং৷ জীবন কখনো থেমে থাকে না৷আওয়ামীলীগ সরকারের টানা ৩য়  মেয়াদে নির্বাচনী ওয়াদা ছিল গ্রাম হবে শহর৷ সুতরাং উদ্যোগ নেয়া গেলে তালতলা শেখ হাসিনা সেতু  হতে পারে বেকারত্ব সমাধানের পথ৷ অভিশাপ হতে  পারে আশির্বাদ! অমিত সম্ভাবনার এই সেতু পর্যটন বিকাশের মাধ্যম হতে ঠিক কত দেরী জানতে ইচ্ছে করে! কাকে শুধাই এখানে প্যাডেল বোট আসবে কবে? হয়তো ব্রীজের নিয়ন আলোয় সন্ধ্যায় ভাসমান রেস্তোরায় বসে কফির কাপে চুমুক দিতে দিতে এই মন অজান্তেই গেয়ে উঠতো ওওওরে নীল দরিয়া....আমায় দে রে দে ছাড়িয়া! সিলেটের ক্বীণ ব্রীজের মতো ঘন্টা বাজানো বিরাট ডায়ালের একটা ঘড়ি ব্রীজের প্রবেশমুখে দাঁড়িয়ে থাকতো আর জা