Skip to main content

Posts

Showing posts with the label শিক্ষাঙ্গন

ভান্ডারিয়া থানা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়

 ভান্ডারিয়া থানা বালিকা  উচ্চ বিদ্যালয়টি ভান্ডারিয়ার দক্ষিণ শিয়ালকাঠি এলাকায় অবস্হিত ।বিদ্যালয়টি ১৯৬১ সালের ০১ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হয়।বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন তৎকালীন ভান্ডারিয়া থানার অফিসার ইন চার্জ মোঃ ওবায়দুল হক,রেভারেন্ড হাছেন আলী তালুকদার এবং জমিদাতা আফেল উদ্দিন তালুকদার।  বিদ্যালয়টি থানা সংলগ্ন তাই এর নামকরন করা হয়েছে ভান্ডারিয়া থানা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও নৈতিক শিক্ষার দিক দিয়ে এই বিদ্যালয়টি অন্য বিদ্যালয়ের থেকে অনন্য।বর্তমানে বিদ্যালয়ের পাসের হার  জে এস সি ৯৫%, এস এস সি ৮২.৪৫% । বিদ্যালয়ে শুধু  দিবা সিফটে পাঠদান করা হয়। এ বিদ্যালয়ে  তিনটি বিভাগ প্রচলিত আছে : বিজ্ঞান বিভাগ, বানিজ্য বিভাগ এবং মানবিক বিভাগ।বিদ্যালয়ের   কোড( EIIN) ১০২৬১৪ এমপিও(MPO) নাম্বার ৫৪০২০৬১৩০২। লিখেছেন :সিরাজুম মুনিরা

স্যার আমার পশ্চাতদেশে শপাং শপাং দুইটা বেত মারলেন

লিখেছেন : সাইফুল লিমন  প্রিয় শিক্ষকদের তালিকা বয়সের সাথে সাথে যেমন বৃদ্ধি পেয়েছে,  তেমনি বৃদ্ধি পেয়েছে আফসোসও, কেননা যখন স্কুল ছেড়ে কলেজে গিয়েছি তখন দুঃখবোধ হয়েছে,ইস্ স্কুলের শিক্ষকদের সাথে আর আগের মতো দেখা হবে না, যাদের কাছেই শিখেছি যে, চোখ  দৃষ্টি সীমার বাইরেও কিছু দেখতে পারে, শিখেছি জীবন মানে অসাধারণ কিছু, যেটা একটা পুরস্কার।   যখন কলেজ ছেড়ে ইউনিভার্সিটিতে গেলাম তখন মনে হল, ইস্ কলেজের শিক্ষদের আর দেখতে পারবো না! আবার যখন ইউনিভার্সিটি ছেড়েছি তখন মনে হয়েছে ইস্ এই অসাধারণ মানুষ গুলোর আর আগের মতো সান্নিধ্য পাবো না। যারা শিখিয়েছে বর্তমান পৃথিবী দেখতে, যাদের কাছে শিখেছি ব্যক্তিত্ব গঠন, মুক্তচিন্তা।  তবে যখন প্রিয় শিক্ষকদের সাথে ঘটা ঘটনার কথা বলা হয় তখন আরো কনফিউজড লাগে কোনটা ছেড়ে কোনটা বলি। তবে আজকে আমার হাইস্কুল জীবনের সবচেয়ে হাস্যকর (এখন হাস্যকর লাগলেও তখন ব্যাপারটা মোটেই হাস্যকর ছিলো না)। আমি তখন ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র, প্রাইমারি ছেড়ে হাইস্কুলে ভর্তি হয়েছি, বাচ্চামির ব্যাপারটা তখনো মনে খুব যত্নে লালন করি। স্কুলের সবচেয়ে ভয়ংকর শিক্ষক মনে হতো নুর-হোসেন স্যারকে, ইংরেজি পড়াতেন, উচ্চতা ৫ ফিট ৫&

আমার প্রিয় শিক্ষকগণ : আরিফুল ইসলাম

লিখেছেন :আরিফুল ইসলাম  জীবনের গল্পে  শিক্ষক হলেন উজ্জ্বল তারকা। হে আমার শিক্ষা গুরু;হে আমার পথ প্রদর্শক; তোমরাতো মানুষ গড়ার কারিগর,  তোমাদের এ  ঋণ,শোধ হবে না কোনদিন,  যতই করি গুণগান, সারাটি জীবনভর। গরিব ঘরে জন্ম নেয়া ছেলে-মেয়েদের সাধারণত বেশিদূর পড়াশোনা করা চলে না,কোনমতে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপ্ত হলেই হলো।এরপর বেড়িয়ে পড়তে হয় কর্মসংস্থানে। যাকে বলা হয় "শিশু শ্রম "। আমাদের মতো গরিব ছেলে-মেয়েদের  এটাই ভবিষ্যৎ। তবে এর থেকে যে বেঁচে যায়,এগিয়ে যায় পড়াশোনা নিয়ে,তার পেছনে থাকে তার শতভাগ চেষ্টা এবং কিছু মহান ব্যক্তিদের অবদান।আমার জীবনেও ঘটেছে এমনই ঘটনা। আমি এখন অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। কিন্তু  আমার এ পর্যন্ত আসার পেছনে রয়েছে আমার তীব্র ইচ্ছে এবং কিছু মহান ব্যক্তিদের অবদান। আমার সুখে-দুঃখে যিনি সব সময় পাশে ছিলেন,তিনি হলেন আমার জন্মদাত্রী জননী। অতঃপর যারা আমাকে বিভিন্নভাবে সাহায্য করছেন, তাঁরা হলেন প্রিয় শিক্ষকগণ।যাদের অনুপ্রেরণা ও সহযোগিতায় আজ আমি এতটা পথ আসতে পেরেছি, সেই সব মহান শিক্ষকগণ হলেন,রফিকুল ইসলাম, আব্দুল রাজ্জাক তালুকদার, আশিস কুমার বিশ্বাস, কাঞ্চন কুমার মজুমদার, মোঃ মুজিবুর

গুরুজনদের পদধূলি : আশিক মাহমুদ রিয়াদ

লিখেছেন :আশিক মাহমুদ রিয়াদ মাধ্যমিক জীবনে আমি মোট তিনটি স্কুলে পড়েছি৷ এই তিনটি স্কুলে পড়াটা সত্যি আমার জন্য সৌভাগ্যের ছিলো। আমার মাধ্যমিক জীবন শুরু হয় ইন্দুরকানী মেহেউদ্দিন মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় দিয়ে।এই বিদ্যালয় আমার রক্তের সাথে মিশে আছে। আব্বু ছিলেন এই স্কুলের সহকারী প্রধান শিক্ষক৷ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সেলিম স্যার ছিলেন খুবই শ্রদ্ধাবান মানুষ। তাকে দেখলে আপন মনে মাথা নিচু হয়ে যেত। এই বিদ্যালয়ে সব থেকে কড়া শিক্ষক হালিম স্যার এবং আরিফ স্যার। এই দুজনকে বেশ ভয় পেতাম। এনাদের দেখলে শ্রদ্ধা বহুগুনে বেড়ে যেত।খুব করে চাইতাম যেন সামনে না পড়ি।  হঠাৎ করে আমার জীবনে একটা ঝড় এসে ওলট পালট করে দিয়ে যায় সব৷ বাবা মারা যান। বড় খালু পিরোজপুরে এনে ভর্তি করেন কেয়ামউদ্দিন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে। নতুন স্কুলে নতুন স্যার ম্যাডামদের স্নেহে লেখাপড়া শুরু করলাম, লেখাপড়ায় আনন্দ পেতে লাগলাম। কেয়ামউদ্দিন জয়নুল আবেদিন স্যার, বনানী ম্যাডাম,ইলিয়াস স্যার সহ আরো বিদ্যালয়ের স্যার ম্যাডামরা ছিলেন আমার দারুন পছন্দের এবং শ্রদ্ধার,তারা আমার জীবনে অত্যান্তু পছন্দের এবং শ্রদ্ধার গুরুজন। পরবর্তি বছরে আবার আমাকে স্কুল

টিয়ারখালী মজিদ মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়

টিয়ারখালী মজিদ মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়টি মঠবাড়িয়া উপজেলার টিয়ারখালী গ্রামে অবস্হিত। দেশ স্বাধীন হওয়ার কিছুকাল পরে টিয়ারখালীর জনগন এলাকায় একটি  বিদ্যালয়ের অভাব অনুভব করে।তারই ধারাবাহিকতায় ১ জানুয়ারি ১৯৭৫ সালে টিয়ারখালী মজিদ মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়।জনাব আব্দুর রব হাওলাদার এবং জনাব আব্দুল হক হাওলাদার এই বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন এবং দেড় একর জমি দান করেন এবং তাদের পিতার নাম অনুসারে এ বিদ্যালয়ের নামকরন করা হয় টিয়ারখালী মজিদ মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়।বিদ্যালয়টি ১জানুয়ারি  ১৯৮১ নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়  হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে।এই নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রথম  প্রধান শিক্ষক ছিলেন জনাব হারুন অর রসিদ।পরবর্তীতে  ১ জানুয়ারি ১৯৯০ সালে  পূর্নাঙ্গ মাধ্যমিক বিদ্যালয় হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। জনাব এম এ ওহাব এই পূর্নাঙ্গ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রথম প্রধান শিক্ষক এবং বর্তমান সময় পর্যন্ত এই পদে কর্মরত আছেন।বর্তমানে বিদ্যালয়ের পাসের হার  জে এস সি ৮৯.৮২%, এস এস সি ৮০.৬৯%। এটি একটি সংযুক্ত বিদ্যালয় : ছেলে মেয়ে উভয়কেই পাঠদান করা হয়। এ বিদ্যালয়ে শুধু  দিবা সিফটে পাঠদান করা হয়। এ বিদ্যালয়ে  তিনটি

কে এম লতিফ ইনস্টিটিউশন

কে এম লতিফ ইনস্টিটিউশন বরিশাল বোর্ডেরর অন্যতম সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এটি পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলায় অবস্হিত। বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয় ১ জানুয়ারি ১৯২৮ সালে । এ বিদ্যালয়ের  কোড(EIIN)  ১০২৭২৪  এবং এমপিও (MPO)নাম্বার  ৫৪০৫১১১৩০১। বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেছন মঠবাড়িয়ার তৎকালীন খাস মহল অফিসার জনাব খান বাহাদুর আব্দুল লতিফ চৌধুরি।তার নামেই বিদ্যালয়টির নামকরণ করা হয়েছে। বিদ্যালয়টিতে তিনটি বিভাগ রয়েছে : বিজ্ঞান বিভাগ, বানিজ্য বিভাগ এবং মানবিক বিভাগ। এ বিদ্যালয়ে দিবা শাখায় পাঠদান করা হয়। ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত  শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়।এ প্রতিষ্ঠানের গড় পাসের হার : জে এস সি ৯৬.৩৮%, এস এস সি ৯৫.০১%।শিক্ষার্থীরা নির্দিষ্ট প্রতিযোগিতামূলক ভর্তি পরিক্ষায় উত্তির্ন হয়ে এই বিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পায়। নিয়মশৃঙ্খলা ,পাঠদান,  জ্ঞান ও বিজ্ঞান চর্চা, খেলাধুলা ও সহ - শিক্ষা কার্যক্রমে অনন্য বিদ্যালয়টি।এই বিদ্যালয়টি বরিশাল শিক্ষা বোর্ড প্রথম স্হান অর্জন করেছে বেশ কয়েকবার। বাংলাদেশের অনেক বিখ্যাত গুনিজন এই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন। তাদের মধ্যে রয়েছে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধ

পিরোজপুরের বিখ্যাত মোরশেদ স্মৃতি শিশু নিকেতন

মোরশেদ স্মৃতি শিশু নিকেতন বিদ্যালয়টি ১৯৮৭ সালে স্হাপিত হয় । পিরোজপুর জেলার শিশু শিক্ষার গতানুগতিক ধারা বদলে দিয়ে যুগোপযোগী প্রথার প্রবর্তন করেছে। মরহুম হাসনাত মোরশেদের অক্লান্ত পরিশ্রম ও সৃষ্টিশীল চিন্তার ফসল এ বিদ্যালয়টি। পিরোজপুর শহরের প্রাণকেন্দ্র উকিলপারায় অবস্হিত এই বিদ্যাপিঠ। প্রধান শিক্ষক প্রতুল ব্রহ্ম স্যার প্রতিষ্ঠাকাল থেকে এ পর্যন্ত তার যোগ্য নেতৃত্বে এ বিদ্যালয়টি হয়ে উঠেছে অপ্রতিদ্বন্দ্বী।  এই বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার অন্যতম উদ্যোগতা ছিলেন মরহুম শ্রদ্ধেয় হাসনাত মোরশেদ। তিনি অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন এই বিদ্যালয়টিকে পূর্নাঙ্গ রূপ দিতে। পুরো কাজ যখন শেষ, শুধু সূচনার অপেক্ষা। ঠিক তেমনই সময় ৬ ডিসেম্বর তারিখে  তিনি পরলোক গমন করেন। তার অবদানের স্বীকৃতিস্বরুপ এই বিদ্যালয়ের নামকরণ করা হয় "মোরশেদ স্মৃতি শিশু নিকেতন"। ছোট্ট একটি মাঠ, মাঠের তিনদিকে তিনতলা ভবন আর একদিকে মঞ্চ। পুরো মাঠের চারিদিক ঘেরা নানান ফুলের গাছ। ঠিক যেনো ছবির মত একটা বিদ্যালয়। সুন্দর পরিবেশেরর পাশাপাশি উন্নত শিক্ষাব্যবস্হা নিশ্চিত করে চলেছে কতৃপক্ষ। লিখেছেন : সিরাজুম মুনিরা প্রাক্তন শিক্ষার্থী

পিরোজপুরে সরকারের ফ্রী লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং প্রশিক্ষণ

মুজিববর্ষে ৪০,০০০ তরুণ-তরুণীকে লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং এর প্রশিক্ষণ দিচ্ছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ। এরই ধারাবাহিকতায় পিরোজপুরে শুরু হচ্ছে লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং প্রশিক্ষণ-২০২০ রেজিস্ট্রেশন করতে ভিজিট করুনঃ bit.ly/RegLEDP রেজিস্ট্রেশন এর শেষ সময়ঃ ৩১শে মার্চ, ২০২০ (রাত ১২টা পর্যন্ত)। শেয়ার করে সবাইকে জানিয়ে দিন।

গন্ধর্ব জানকী নাথ মাধ্যমিক বিদ্যালয় সততা স্টোর চালু

সততা মানব চরিত্রের একটি শ্রেষ্ঠ গুণ। মানবজীবনে এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। অতএব মানুষকে সদা সর্বদা কথা ও কাজে সততা ও স্বচ্ছতা রক্ষা করতে হবে।দোকান আছে, আছে নানা পণ্যও, কিন্তু কোনো বিক্রেতা নেই। তবে টাঙানো আছে মূল্যতালিকা। স্কুলের কচি-কাঁচা ছেলে-মেয়েরা পণ্য নিয়ে যাচ্ছে। নির্দিষ্ট বাক্সে রেখে যাচ্ছে দাম। দেশের অনেক স্কুলে চালু হয়েছে ‘সততা স্টোর’। ঠিক সেই পরিক্রমায় পিরোজপুরের কাউখালীর গন্ধর্ব জানকী নাথ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে চালু হল সততা স্টোর।

জানতে চাই আপানার প্রিয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে। 📢📖🎒

কে কোন স্কুলে পড়াশুনা করেছেন? আপনার প্রিয় স্কুল সম্পর্কে মাত্র ৫ টি লাইন লিখে Comment অথবা inbox করুন। আপনার নিজ নাম ও ছবি সহ আপানার লেখাটি প্রকাশ করা হবে www.amarpirojpur.com এ😍🎒

প্রথম আলোতে পিরোজপুরের সরকারি সোহরাওয়ার্দী কলেজ নিয়ে ফিচার

লিখেছেন : ডাঃ‌সিদ্ধার্থ দেব মজুমদার সরকারি সোহওয়ার্দী কলেজ পিরোজপুর দক্ষিণের এক বাতিঘর। এই ক্যাম্পাস সত্যিকার অর্থেই শিক্ষার্থীদের প্রাণ। মেহগনি আর শিরীষগাছের সারি যে রাস্তাটায়, সেখান থেকে উত্তরের ভবনগুলোর দিকে দ্রুত হেঁটে যাচ্ছেন সরকারি সোহরাওয়ার্দী কলেজের কয়েকজন ছাত্র। তাঁদের হাতে সময় খুব কম। দুই ক্লাসের মাঝের বিরতিতে তাঁরা টেবিল টেনিস খেলবেন। তাঁদের মধ্যে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের এস এম বায়জিদ আর হিসাববিজ্ঞানের সালমান খান—দুজনই দুর্দান্ত টেবিল টেনিস খেলেন। কে বেশি ভালো খেলেন, তার একটা হেস্তনেস্ত হবে আজ! ক্যাম্পাসে ছাত্র সংসদ ভবনে খেলা জমে উঠল। প্রথম রাউন্ডে জিতে গেলেন সালমান, দ্বিতীয় রাউন্ডে জয় বায়জিদের। তৃতীয় রাউন্ডে খেলাটা আর দুজনের মধ্যে থাকল না, হয়ে গেল রাষ্ট্রবিজ্ঞান বনাম হিসাববিজ্ঞানের টক্কর। তুমুল উত্তেজনায় খেলা চলল। কলেজের মূল ভবনের সামনে বড় এক দিঘি। দিঘির পাড় ঘেঁষা গাছগুলো বড় মায়ায় ছায়া দিয়ে রেখেছে। হিসাববিজ্ঞান বিভাগের সুপান্থ হালদার এখানে দাঁড়িয়ে দিঘিতে ঢিল ছুড়ছিলেন, তিনি বললেন, ‘আমাদের কলেজ ক্যাম্পাসটা এই জলের মতোই শান্ত। সবাই এখানে মিলেমিশে থাকে। কলেজে মসজিদ যেমন আছ

পিরোজপুর সরকারী সোহরাওয়ার্দী কলেজ কতৃক ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২০ উপলক্ষ্যে কিছু অসাধারন দেয়ালিকার চিত্র

২১ ফেব্রুয়ারী ২০২০ উপলক্ষ্যে পিরোজপুর সরকারী সোহরাওয়ার্দী কলেজ কিছু অসাধারন উদ্যোগ নিয়েছিল।তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু দেয়াল পত্রিকা রয়েছে। আসুন দেখা নেয়া যাক এমন কিছু দেয়াল পত্রিকা । গণিত বিভাগ কতৃক দেয়াল পত্রিকা রসায়ন বিভাগের দেয়াল পত্রিকা   পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগ কতৃক  দেয়াল পত্রিকা

১ম স্থান অধিকার করেছে পিরোজপুর কালেক্টরেট স্কুল

শুদ্ধভাবে দলগত জাতীয় সংগীত পরিবেশন প্রতিযোগিতা ২০২০ এ উপজেলা পর্যায়ে প্রাথমিক স্তরে ১ম স্থান অধিকার করেছে "কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজ পিরোজপুর।

সরকারি সোহরাওয়ার্দী কলেজ, পিরোজপুর দক্ষিণের এক বাতিঘর।

এই ক্যাম্পাস সত্যিকার অর্থেই শিক্ষার্থীদের প্রাণ। মেহগনি আর শিরীষগাছের সারি যে রাস্তাটায়, সেখান থেকে উত্তরের ভবনগুলোর দিকে দ্রুত হেঁটে যাচ্ছেন সরকারি সোহরাওয়ার্দী কলেজের কয়েকজন ছাত্র। তাঁদের হাতে সময় খুব কম। দুই ক্লাসের মাঝের বিরতিতে তাঁরা টেবিল টেনিস খেলবেন। তাঁদের মধ্যে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের এস এম বায়জিদ আর হিসাববিজ্ঞানের সালমান খান—দুজনই দুর্দান্ত টেবিল টেনিস খেলেন। কে বেশি ভালো খেলেন, তার একটা হেস্তনেস্ত হবে আজ! ক্যাম্পাসে ছাত্র সংসদ ভবনে খেলা জমে উঠল। প্রথম রাউন্ডে জিতে গেলেন সালমান, দ্বিতীয় রাউন্ডে জয় বায়জিদের। তৃতীয় রাউন্ডে খেলাটা আর দুজনের মধ্যে থাকল না, হয়ে গেল রাষ্ট্রবিজ্ঞান বনাম হিসাববিজ্ঞানের টক্কর। তুমুল উত্তেজনায় খেলা চলল। কলেজের মূল ভবনের সামনে বড় এক দিঘি। দিঘির পাড় ঘেঁষা গাছগুলো বড় মায়ায় ছায়া দিয়ে রেখেছে। হিসাববিজ্ঞান বিভাগের সুপান্থ হালদার এখানে দাঁড়িয়ে দিঘিতে ঢিল ছুড়ছিলেন, তিনি বললেন, ‘আমাদের কলেজ ক্যাম্পাসটা এই জলের মতোই শান্ত। সবাই এখানে মিলেমিশে থাকে। কলেজে মসজিদ যেমন আছে, মন্দিরও আছে। এখানে আমরা শুধু পড়াশোনা করি না, একে অন্যের উৎসবে, একে অন্যের প্রয়োজনে পাশ