Skip to main content

Posts

Showing posts with the label পিরোজপুরের নাগরিক সেবকদের গল্প

মঠবাড়িয়ায় বয়সে কনিষ্ঠ জনপ্রতিনিধির বলিষ্ঠ উদ্যোগ

আর্ত মানবতার সেবার জন্য কিছু মানবিক মনের মানুষের বেশ প্রয়োজন।দেশ নয় বরং পৃথিবীর এই ক্রান্তী লগ্নে রাজনীতির চোখ থেকে না দেখে মনবতার চোখে বিষয়গুলোকে বিবেচনার সময় এসে গেছে।মঠবাড়িয়া উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান তরুণ জনপ্রতিনিধি  আরিফুর রহমান সিফাত বয়সের দিক দিয়ে পিরোজপুর জেলার কয়েকজন কনিষ্ঠ জনপ্রতিনিধিদের মধ্যে  অন্যতম একজন। বয়সে কনিষ্ঠ হলেও মানবতার দিক দিয়ে তিনি এই মুহুর্তে বলিষ্ঠ উদ্যোগ নিয়েছেন।তিনি প্রমাণ করেছেন যে অসহায় দুস্থ মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য বয়সের সীমা কোন বাধা নয় একটি বিশাল হৃদয়ই যথেষ্ট। প্রাণঘাতী করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে চলছে  লকডাউন এর মত কার্যক্রম। এতে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। বিশেষ করে দিনমজুর, রিকশাচাল, ভ্যান চালক, হোটেল বয়, চায়ের দোকানি, হকারদের মতো মানুষরা বেশি সমস্যায় পড়েছেন। যারা দৈনিক আয়ের ভিত্তিতে খাবার সংগ্রহ করেন। আর এ ধরনের খেটে খাওয়া মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন  তরুণ জননেতা জনাব আরিফুর রহমান সিফাত পায়ে হেটে বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে এমন পরিস্থিতিতে গরীব অসহায় ও দুঃস্থ পরিবারের মাঝে ব্যক্তিগত উদ্যোগে খাদ্যদ্রব্য বিতরণ করেন । ২৯ মার্চ রবিবার সকাল থেক

'সেবার নৌকা’ কাউখালী ইউএনও খালেদা খাতুন এর উদ্যোগ

গন্তব্যে এগিয়ে চলেছে ‘সেবার নৌকা। কাউখালী খেয়াঘাট, কাউখালী, পিরোজপুর, ২৮ মার্চ। ছবি: প্রথম আলো গন্তব্যে এগিয়ে চলেছে ‘সেবার নৌকা। কাউখালী খেয়াঘাট, কাউখালী, পিরোজপুর, ২৮ মার্চ। ছবি: প্রথম আলো সন্ধ্যা নদীর বুক চিরে চলছে ইঞ্জিনচালিত নৌকা। নৌকার সামনে ব্যানারে লেখা ‘সেবার নৌকা’। নৌকায় আছে চাল, ডাল, আলুসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য। আছেন চিকিৎসক, পশুচিকিৎসক ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত একটি দল। পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোছা. খালেদা খাতুন নদীতীর ও চরের শ্রমজীবী মানুষের বাড়িতে গিয়ে খাদ্যসামগ্রী ও চিকিৎসাসেবা পৌঁছে দিতে এ উদ্যোগ নিয়েছেন। আজ শনিবার বিকেল সাড়ে চারটার কাউখালী খেয়াঘাট থেকে সেবার নৌকা নিয়ে যাত্রা শুরু করেন ইউএনও খালেদা খাতুন। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবু সাঈদ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুস শহিদ, কাউখালী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রেজাউল করিম, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা শহিদুজ্জামান, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের উপকমিউনিটি চিকিৎসা কর্মকর্তা শাকিল তালুকদার, উপজেলা তথ্যসেবা কর্মকর্তা সাইদা খাতুন ও কাউখালী

কোয়ারেন্টিনে থাকা ব্যক্তিদের জন্য কাউখালীর ইউএনওর সৃজনশীল উদ্যোগ

করোনাভাইরাস অত্যন্ত ছোঁয়াচে। তাই এই রোগ ছড়িয়ে পড়া ঠেকানোর প্রথম উপায় আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শ এড়ানো। বাংলাদেশে এই রোগ এসেছে বিদেশ থেকে। বিদেশফেরত ব্যক্তিদের মধ্যে যাঁরা নিজের অজান্তে নিজের দেহে এই ভাইরাস বহন করে এনেছেন, তাঁদের সংখ্যা কত, তা কারোরই জানা নেই। গত দুই সপ্তাহে প্রায় দুই লাখ মানুষ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে বাংলাদেশে ফিরেছেন। তাঁদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়নি। তাঁরা সারা দেশের বিভিন্ন জেলায় নিজ নিজ বাড়িতে চলে গেছেন। এভাবে বাংলাদেশ করোনাভাইরাসের ব্যাপক বিস্তারের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। এই অবস্থায় বিদেশফেরত ব্যক্তিদের নিজ নিজ বাড়িতে হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সে নির্দেশনা অনেকেই মানছেন না; পাড়ার চায়ের স্টলে আড্ডা দিচ্ছেন বা হাটবাজারে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। তাঁদের কেউ কেউ প্রশাসনের লোকজনের হাতে ধরা পড়ে জরিমানা দিতে বাধ্য হচ্ছেন। দুই-একটি জায়গায় কেউ কেউ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের হাতে ধরা পড়ে অপ্রীতিকর অভিজ্ঞতার শিকার হয়েছেন। আবার সংখ্যায় কম হলেও অনেকে হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার চেষ্টা করছেন। তাঁদের জন্য এক সৃজনশীল উদ্যোগ নিয়েছেন পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলার উপজ

ইতল বিতল গাছের পাতা গাছের তলায় ব্যাঙের ছাতা!! 🤡

লেখক: রিপন বিশ্বাস মঠবাড়িয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এর ফেসবুক থেকে সংগ্রহিত। সকাল সকাল বের হয়েছিলাম এস এস সি পরীক্ষার কেন্দ্র পরিদর্শনের জন্য। কেন্দ্রের কাছাকাছি পৌঁছে দেখি তখনও পরীক্ষা শুরু হতে আধা ঘণ্টা বাকী। অলস সময় নষ্ট না করে, কাউকে না বলে ঢুকে গেলাম পাশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১ম শ্রেণীর শ্রেণী কক্ষে। বাচ্চাদের চোখে মুখে বিস্ময়! এ তো আমাদের শিক্ষক নয়! তাদের কাছে কি কি বই আছে দেখতে চাইলাম। তারা অপরিচিত কাউকে বই দেখাতেও নারাজ! UNO, AC Land সে কোন ছার! চেনার সময় নেই! ভিন্নপথ ধরতে হল। ভাবলাম ওদের সাথে বন্ধুত্ব করবো আগে। নাম বললে প্রত্যেককে দুইটা করে লিচু লজেন্স দেব প্রমিস করে একে একে নাম জিজ্ঞেস করা শুরু করলাম। কি সুন্দর এক একটি নাম! জান্নাত, মিম, আব্দুল্লাহ, ইফতি, আল আমিন! এভাবে কাজ হলো। এবারে বই নিলাম। আমার বাংলা বই। কি ছড়া পড়েছো জিজ্ঞেস করলে বললো "ইতল বিতল"। কেউ কেউ মুখস্থ আবৃত্তি করেও শোনালো। তারপর সবাই মিলে একসাথে আবৃত্তি করলাম। চমৎকার সমস্বরে আবৃত্তি। ইতল বিতল গাছের পাতা গাছের তলায় ব্যাঙের মাথা বৃষ্টি পড়ে ভাঙ্গে ছাতা ডোবায় ডুবে ব্যাঙের মাথা! ব্যা

জনপ্রতিনিধি এমনই হওয়া উচিৎ

লিখেছেন: হৃদয় দে আকাশ ছবি তে যে লোকটিকে দেখছেন তিনি একজন জনপ্রতিনিধি কিছু দিন আগে উপ-নির্বাচনে তিনি ৩নং সদর ইউপির ২ নং ওয়ার্ডে জনগনের নিরঙ্কুস ভোটে মেম্বার নির্বাচিত হন, ঘরিতে সময় তখন ১ টা আমার ছোট বেলার বন্ধু মেহেদীর ছোট বোন অসুস্হ হাসপাতালে,যখন নিয়ে যাওয়া হচ্ছে তখনি রাস্তা থেকে রুবেল ভাইয়ের সাথে দেখা মেহেদীর, সে মেহেদীকে দেখে মেহেদীর সাথে হাসপাতালে গেল ডাক্তার ডাকলো মেডিসিন এর দোকান বন্ধ তখন, দোকানদার কে বাসা থেকে রুবেল ভাই নিয়ে এসে দোকান খুলিয়ে ঔসধ নিলো,ডাক্তার মেহেদীর বোন কে বাসায় নিয়ে যাওয়ার জন্য বললো কিন্তু এতো রাতে কোন কিছুই তো পাওয়া যাচ্ছিলো না, রুবেল ভাই কলেজ মোর গেল কিছু পেলো না তারপর দৌরে দক্ষিণ বাজার, উপজেলা রাত তো অনেক কোথাও কিছু নেই, তখন দক্ষিণ বাজারে কার বাসার সামনে একটা ভ্যান দেখতে পেল, সে অনেক খোজার চেষ্টা করলো কিন্তু ভ্যানের মালিক পেল না, কি করার সে নিজেই ভ্যান টিকে নিয়ে একা একা হাসপাতালে গেল,তারপর মেহেদীর বোনকে সেই ভ্যানে করে বাসায় দিয়ে আসলো,আমি একজন জনপ্রতিনিধির সন্তান, আমার জায়গা থেকে আপনার জন্য নিরভ্যাজাল শুভ কামনা থাকবে, আপনার জন্য অনেক দোয়া রইলো। ইতিপূ

মুজিববর্ষ ২০২০ এ এসিল্যান্ড কাউখালী এর ভূমিসেবা

সুখরঞ্জন বাবু একজন কৃষক। বসত ভিটা লাগোয়া ৫৭ শতক জমি ক্রয়সূত্রে মালিক। পানেরবরজ, সবজি, ফলদ ও কাষ্ঠল বৃক্ষের মাধ্যমে পঁচিশ বছরের নিরবিচ্ছিন্ন ভোগদখল। নিজ নামে বিএস রেকর্ডও বিদ্যমান। এ পর্যন্ত ঠিক সব ঠিক আছে। সুখরঞ্জনের প্রতিবেশী এক ভদ্রলোক ১৯৯৪ সালে দেওয়ানি আদালত থেকে বিবাদমান জমি নিজ নামে একতরফাসূত্রে আংশিক ডিক্রি প্রাপ্ত হন। কিন্তু নিজ নামে রেকর্ড করাননি। আসলে রেকর্ড হওয়ার শক্ত গ্রাউন্ডও নেই। কেটে গেছে ২৫/২৬ বছর। এতবছর পর কোন এক উকিলের পরামর্শে ২৫ বছর আগের আংশিক ডিক্রি বলে বর্তমান বিএস রেকর্ডের মালিক ও ভোগদখলকার সুখরঞ্জনকে তার জমিতে যেতে বাঁধা দিচ্ছে। দুই পরিবারে মারামারি, কাটাকাটি। চিরাচরিত গ্রামীণ জমিজমার গিট্টু। বরাবরের মতো স্হানীয় শালিস, মাতুব্বর, জনপ্রতিনিধি। পক্ষ-বিপক্ষ, স্বার্থ-দ্বন্দ্ব। ফলাফল গিট্টু আরো লাগছে। ইতোমধ্যে সুখরঞ্জন ডিক্রি বাতিলের মামলা করছে। প্রতিবেশী রেকর্ড বাতিলের মামলা করছে। আমাদের আইনী সমাধান: বর্তমানে সর্বশেষ রেকর্ডের মালিক সুখরঞ্জন। জমি সুখরঞ্জনের দখলে আছে। আংশিক একটি ডিক্রী দিয়ে আদালতের নির্দেশনা ব্যতিত সুখরঞ্জনকে দখল থেকে নিজেরা জ