Skip to main content

ফেব্রুয়ারি ২০২৪ এর কিছু টু-লেট বিজ্ঞপ্তি 🏡

 


পিরোজপুর সদর সহ পিরোজপুর জেলার বিভিন্ন উপজেলায় বাসাগুলো মার্চ মাস থেকে ভাড়া হবে।

নিচের তালিকা থেকে খুঁজে নিন আপনার প্রয়োজনীয় বাসাটি:



১) 

২য় তলা ও  ৩য় তলা ফ্লাট বাসা ভাড়া হবে🏡


বিবরন: 

একদম নতুন ফ্লাট।

২ বেডরুম ২ বাথরুম ১ ড্রয়িং  বেলকুনি কিচেন।

ফ্যামিলি/স্টুডেন্ট ব্যাচেলর(মেয়ে) দের জন্য।


লোকেশন:কিয়ামুদ্দিন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাশে, উকিলপাড়া,পিরোজপুর সদর


যোগাযোগ:  01939553983


২)

ফ্ল্যাট ভাড়া দেওয়া হবে 🏡


বিবরন: 

তিনটি বড় রুম , একটি বাথরুম , একটি রান্নাঘর।বড় একটা বেলকুনি

সম্পূর্ণ টাইলস করা। (দ্বিতীয় তলা )

মোটরসাইকেল পার্কিংয়ের সুব্যবস্থা আছে।।


লোকেশন: পিরোজপুর শেখ পাড়া 


যোগাযোগ:

 ০১৭৫৭৩২৩২৩২


৩)

বাসা  ভাড়া  হবে🏡


বিবরন: 

৩য় তলা,পশ্চিম  পাশ

২ টি বেডরুম, ১ টি ড্রয়িং, ১ টি ডাইনিং, ২ টি বাথরুম, ২ টি ব‍্যালকনি। 


লোকেশন :মধ্যরাস্তা মোড় থেকে  ৩নং বিল্ডিং ( হাতের ডানে)

Govt school  এর মাঠ থেকে  30 second  হাটা পথ।


যোগাযোগ : 01788710091


৪)

টিনসেড বাসা ভাড়া হবে🏡


লোকেশন -পালপাড়া(মন্দিরের কাছে),পিরোজপুর সদর

হিন্দু পরিবার আবশ্যক 


যোগাযোগ:০১৭১২ ৬৩৮৩৯৭

                  ০১৫৫৩ ৪১৬১৯৭


৫)

বাসা ভাড়া দেওয়া হবে🏡


বিবরণ: সব টাইলস ১টি বাথরুম, রান্না ঘর, ড্রইং রুম , ডাইনিং,১টি বেড রুম


লোকেশন: গাজী বাড়ি রোড, বলাকা ক্লাব রোড, পিরোজপুর সদর।


যোগাযোগ :01719834359


৬)

মার্চ মাস থেকে নিচ তলায় দুই রুমের বাসা ভাড়া হবে🏡


বিবরন: এটাস্ট বাথরুম+কিচেন।


স্থান:- খুমুরিয়া( সোহরাওয়ার্দী কলেজের পিছনে),পিরোজপুর সদর।


যোগাযোগ : 01676142567


৭)

ফ্ল্যাট বাসা ভাড়া হবে 🏠 তিনটি রুম ,দুইটি ওয়াশরুম,একটি বড় রান্নাঘর (কাঠের চুলায় রান্নার বিশেষ সুবিধা) একটি ডাইনিং রুম। নিচ তলা,সম্পূর্ণ টাইলস করা), ০১ ইউনিট। লোকেশন : পিরোজপুর জেলা স্টেডিয়াম থেকে একটু সামনে, পিটিআই ব্রীজ থেকে পূর্ব দিকে, সন্নিকটে অত্যন্ত মনোরম পরিবেশে নির্মিত। যোগাযোগ: ০১৭২৪৯১৫৪৮৪



Comments

Popular posts from this blog

পিরোজপুর সদরের কিছু উল্লেখযোগ্য মজাদার খাবার ও খাবারের স্থানের নাম

১.আইচ পুরি ভান্ডার এর পুরি।দামুদার ব্রীজের ঠিক এক পাশেই ছোট্ট করে এই পুরির দোকান  । অনেক জায়গায় পুরি খেলেও এটাকে আপনার বেস্ট বলতে হবে কারন ডাল পুরিতে অনেক ডাল এবং আলু পুরিতে অনেক আলু দেয়।  সন্ধ্যার পর ভরপুর গরম গরম পুরি খাওয়ার লাইন‌ লাগে এই দোকানে । প্রতিটা পুরি মাত্র ৫ টাকা। যে পরিমাণ আলু,ডাল ‌ঠুসায় সেই তুলনায় দাম কমই বলা চলে।ট্রাই করতে পারেন কোন এক সন্ধ্যায় । ২.সিও অফিস, ডাচ বাংলা বুথের পাশের চায়ের দোকানের গরুর দুধের চা। ৩.জেলা পরিষদ সুপার মার্কেটে অবস্থিত ক্যাফে স্ট্রিট ফুড এর মালাই চা।পরিবেশন স্টাইল দারুন।দাম মাত্র ১৫ টাকা। ৪.দুলালের দধি ভান্ডারের রসগোল্লা, রসমালাই, দধি। ৫.ভাই ভাই মিস্টির দোকানের রসগোল্লা,দধি,রসমালাই। ৬.বেকুটিয়া ফেরিঘাটের রাস্তার পাশের ঝাল মুড়ি। ৭.পিরোজপুর পুরান বাসস্ট্যান্ডে খুলনা বাস কাউন্টারের পাশে দোকানের চিতই পিঠা।পিঠার সাথে মরিচ ভর্তা আর সরিষা ভর্তাটা জোশ লাগে। ৮.শেরে বাংলা মার্কেট এর বিপরীতে স্টার হোটেলে হট কফি। ৯.সিও অফিসের ওখানে ক্যাফে আল মদিনার চকলেট হট কফি,চকলেট কোল্ড কফি । দাম ৫০-৬০ টাকার মত লিখেছেন :জি,এম-আদল

পিরোজপুর জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ

    লিখেছেন : জি,এম-আদল পিরোজপুর বাংলাদেশের দক্ষিনাঞ্চলের একটি ঐতিহ্যবাহী জেলা।প্রকৃতি তার নিজ সাজে অপরুপ সৌন্দর্যে পিরোজপুর জেলাকে সাজিয়েছেন। নদীবিধৌত জেলা পিরোজপুরে রয়েছে সেরা কিছু দর্শনীয় স্থান।পিরোজপুর সদর, ইন্দুরকানি, নাজিরপুর, কাউখালী, ভান্ডারিয়া, মঠবাড়ীয়া, নেছারাবাদ এই সাতটি উপজেলা নিয়ে পিরোজপুর জেলা গঠিত। এই উপজেলাগুলোর প্রায় প্রতিটি উপজেলারই রয়েছে নিজস্ব ইতিহাস-ঐতিহ্য, রয়েছে বেশ কিছু দর্শনীয় স্থান।সেরা দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে ভাসমান পেয়ারা হাট, কবি আহসান হাবিব এর পৈত্রিক ভিটা,রায়েরকাঠি জমিদার বাড়ি,হরিনপালা রিভারভিউ ইকো পার্ক, ভান্ডারিয়া শিশু পার্ক,ভান্ডারিয়া মিয়া বাড়ি মসজিদ,মঠবাড়িয়ার মমিন মসজিদ, পিরোজপুর এর ডিসি পার্ক ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।  ভাসমান পেয়ারা হাট : পিরোজপুর জেলার স্বরুপকাঠি উপজেলার আটঘর,কুরিয়ানা নামক জায়গায়  নৌকায় করে এই (Floating Market) ভাসমান পেয়ারা হাট বসে। কবি আহসান হাবিব এর পৈত্রিক ভিটা: কবি আহসান হাবীব একুশে পদক ও স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত বাংলা ভাষার অন্যতম একজন খ্যাতনামা কবি।  আহসান হাবীব এর জন্ম ১৯১৭ সালের ২ জানুয়ারি,পিরোজপুর সদর উপজেলার শংকরপাশা গ্রামে

পিরোজপুর জেলা নামকরণের ইতিহাস

পৃথিবী সৃষ্টির পিছনে যেমন ইতিহাস রয়েছে ঠিক তেমনি পৃথিবীর প্রতিটি দেশ,বিভাগ,জেলা ও এলাকা সৃষ্টির পিছনে রয়েছে হাজারো গল্প ও ইতিহাস। তেমনি পিরোজপুর জেলা সৃষ্টি ও নামকরণের পিছনেও রয়েছে নানা গল্প ও ইতিহাস। গবেষকদের মতে,আজকের এ পিরোজপুর সুলতানি আমলে বাকলা-চন্দ্রদ্বীপের অন্তর্ভুক্ত ছিল। এ অঞ্চল পরিচিতি ছিল ফিরোজপুর নামে। মোগল সম্রাট শাহসূজার অকাল প্রয়াত পুত্র ফিরোজশাহের নামে 'ফিরোজপুর' এবং পরে অপভ্রংশ হিসেবে 'পিরোজপুর' নামকরণ হয়েছে। নাজিরপুর উপজেলার শাখারী কাঠির জনৈক হেলালউদ্দীন মোঘল নিজেকে মোঘল বংশের শেষ বংশধর হিসেবে দাবী করেছিলেন। তাঁর মতে বাংলার সুবেদার শাহ্ সুজা আওরঙ্গজেবের সেনাপতি মীর জুমলার নিকট পরাজিত হয়ে বাংলার দক্ষিণ অঞ্চলে এসেছিলেন এবং আত্মগোপনের এক পর্যায় নলছিটি উপজেলার সুগন্ধা নদীর পারে একটি কেল্লা তৈরি করে কিছুকাল অবস্থান করেন। মীর জুমলার বাহিনী এখানেও হানা দেয় এবং শাহ্ সুজা তার দুই কন্যাসহ আরাকানে পালিয়ে যান। সেখানে তিনি অপর এক রাজার চক্রান্তে নিহত হন। পালিয়ে যাওয়ার সময় তার স্ত্রী  এক শিশু পুত্রসহ থেকে যায়। পরবর্তীতে তারা অবস্থান পরিবর্তন করে ধীরে