Skip to main content

দোকান,ব্যাংক-বীমা,অফিস স্পেস ভাড়া বিজ্ঞপ্তি: ফেব্রুয়ারি ২০২৪🏡

 


পিরোজপুর জেলার বিভিন্ন জায়গায় এই দোকান,ব্যাংক-বীমা,অফিস স্পেসগুলো
ভাড়া হবে।

নিচের তালিকা থেকে খুঁজে নিন আপনার প্রয়োজনীয় স্পেস টি:



১)বিবরণ :

 ভাড়া হবে

ব্যাংক/ বিমা/ অফিস   

৪ তলায়

ছাদ দেয়া আছে ইচ্ছে মতো করে দেয়া যাবে। 


লোকেশন: পারেরহাট রোড, ম্যালেরিয়া পুল,

ওয়ালটন সার্ভিস সেন্টার বিল্ডিং। 


যোগাযোগ : 01611200299

        : 01711570893


২) বিবরণ:

 পৌরসভার স্টল এর একটি দোকান ভাড়া দেওয়া হইবে।


লোকেশন: পিরোজপুর শহরের রাজারহাট বাটা শোরুমের বিপরীত পাশে। 


যোগাযোগ :

01718050094


৩) বিবরণ :

বিল্ডিংয়ের দ্বিতীয় এবং তৃতীয় তলা ভাড়া দেয়া হবে 

ব্যাংক অথবা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এর জন্য। 

বর্তমানে বিল্ডিংয়ের প্রথম তলায় আছে, 

 বাংলাদেশের সনামধন্য গার্মেন্টস পন্যের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান "ADLIB".


দ্বিতীয় তলা = অগ্রিম ৬ লক্ষ টাকা এবং মাসিক ভাড়া ২১০০০ টাকা।

তৃতীয় তলা = অগ্রিম ৫ লক্ষ টাকা এবং মাসিক ভাড়া ১৫০০০ টাকা।


লোকেশন: পিরোজপুর সদর রোড, সাধনা ব্রিজ সংলগ্ন,


যোগাযোগ : ০১৭১২৭৪৪৫৩৬


বি.দ্র:

দ্রুত সময়ের মধ্যে আপনার মনের মতো বাসা খুঁজে পেতে

আমার পিরোজপুর.কম থেকে নিতে পারেন

Search Home সার্ভিস।


মনে রাখবেন,

যারা বাসা ভাড়া দিতে চান

তাদের জন্য

আমার পিরোজপুর.কম এর পক্ষ থেকে রয়েছে

Smart To-Let সার্ভিস।

আর যারা বাসা ভাড়া নিতে চান তাদের জন্য রয়েছে

Search Home সার্ভিস।


Comments

  1. নরসিংদী জেলা মাধবদী পৌরসভা গরুর হাট দোলন বাবুর মেইলের সামনে নিচ তালায় দোকান দ্বীয় তালায় ব‍্যাংক ভাড়া দেওয়া হবে যোগাযোখ:01819926057

    ReplyDelete

Post a Comment

Popular posts from this blog

পিরোজপুর জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ

    লিখেছেন : জি,এম-আদল পিরোজপুর বাংলাদেশের দক্ষিনাঞ্চলের একটি ঐতিহ্যবাহী জেলা।প্রকৃতি তার নিজ সাজে অপরুপ সৌন্দর্যে পিরোজপুর জেলাকে সাজিয়েছেন। নদীবিধৌত জেলা পিরোজপুরে রয়েছে সেরা কিছু দর্শনীয় স্থান।পিরোজপুর সদর, ইন্দুরকানি, নাজিরপুর, কাউখালী, ভান্ডারিয়া, মঠবাড়ীয়া, নেছারাবাদ এই সাতটি উপজেলা নিয়ে পিরোজপুর জেলা গঠিত। এই উপজেলাগুলোর প্রায় প্রতিটি উপজেলারই রয়েছে নিজস্ব ইতিহাস-ঐতিহ্য, রয়েছে বেশ কিছু দর্শনীয় স্থান।সেরা দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে ভাসমান পেয়ারা হাট, কবি আহসান হাবিব এর পৈত্রিক ভিটা,রায়েরকাঠি জমিদার বাড়ি,হরিনপালা রিভারভিউ ইকো পার্ক, ভান্ডারিয়া শিশু পার্ক,ভান্ডারিয়া মিয়া বাড়ি মসজিদ,মঠবাড়িয়ার মমিন মসজিদ, পিরোজপুর এর ডিসি পার্ক ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।  ভাসমান পেয়ারা হাট : পিরোজপুর জেলার স্বরুপকাঠি উপজেলার আটঘর,কুরিয়ানা নামক জায়গায়  নৌকায় করে এই (Floating Market) ভাসমান পেয়ারা হাট বসে। কবি আহসান হাবিব এর পৈত্রিক ভিটা: কবি আহসান হাবীব একুশে পদক ও স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত বাংলা ভাষার অন্যতম একজন খ্যাতনামা কবি।  আহসান হাবীব এর জন্ম ১৯১৭ সালের ২ জানুয়ারি,পিরোজপুর সদর উপজেলার শংকরপাশা গ্রামে

পিরোজপুর সদরের কিছু উল্লেখযোগ্য মজাদার খাবার ও খাবারের স্থানের নাম

১.আইচ পুরি ভান্ডার এর পুরি।দামুদার ব্রীজের ঠিক এক পাশেই ছোট্ট করে এই পুরির দোকান  । অনেক জায়গায় পুরি খেলেও এটাকে আপনার বেস্ট বলতে হবে কারন ডাল পুরিতে অনেক ডাল এবং আলু পুরিতে অনেক আলু দেয়।  সন্ধ্যার পর ভরপুর গরম গরম পুরি খাওয়ার লাইন‌ লাগে এই দোকানে । প্রতিটা পুরি মাত্র ৫ টাকা। যে পরিমাণ আলু,ডাল ‌ঠুসায় সেই তুলনায় দাম কমই বলা চলে।ট্রাই করতে পারেন কোন এক সন্ধ্যায় । ২.সিও অফিস, ডাচ বাংলা বুথের পাশের চায়ের দোকানের গরুর দুধের চা। ৩.জেলা পরিষদ সুপার মার্কেটে অবস্থিত ক্যাফে স্ট্রিট ফুড এর মালাই চা।পরিবেশন স্টাইল দারুন।দাম মাত্র ১৫ টাকা। ৪.দুলালের দধি ভান্ডারের রসগোল্লা, রসমালাই, দধি। ৫.ভাই ভাই মিস্টির দোকানের রসগোল্লা,দধি,রসমালাই। ৬.বেকুটিয়া ফেরিঘাটের রাস্তার পাশের ঝাল মুড়ি। ৭.পিরোজপুর পুরান বাসস্ট্যান্ডে খুলনা বাস কাউন্টারের পাশে দোকানের চিতই পিঠা।পিঠার সাথে মরিচ ভর্তা আর সরিষা ভর্তাটা জোশ লাগে। ৮.শেরে বাংলা মার্কেট এর বিপরীতে স্টার হোটেলে হট কফি। ৯.সিও অফিসের ওখানে ক্যাফে আল মদিনার চকলেট হট কফি,চকলেট কোল্ড কফি । দাম ৫০-৬০ টাকার মত লিখেছেন :জি,এম-আদল

পিরোজপুর জেলা নামকরণের ইতিহাস

পৃথিবী সৃষ্টির পিছনে যেমন ইতিহাস রয়েছে ঠিক তেমনি পৃথিবীর প্রতিটি দেশ,বিভাগ,জেলা ও এলাকা সৃষ্টির পিছনে রয়েছে হাজারো গল্প ও ইতিহাস। তেমনি পিরোজপুর জেলা সৃষ্টি ও নামকরণের পিছনেও রয়েছে নানা গল্প ও ইতিহাস। গবেষকদের মতে,আজকের এ পিরোজপুর সুলতানি আমলে বাকলা-চন্দ্রদ্বীপের অন্তর্ভুক্ত ছিল। এ অঞ্চল পরিচিতি ছিল ফিরোজপুর নামে। মোগল সম্রাট শাহসূজার অকাল প্রয়াত পুত্র ফিরোজশাহের নামে 'ফিরোজপুর' এবং পরে অপভ্রংশ হিসেবে 'পিরোজপুর' নামকরণ হয়েছে। নাজিরপুর উপজেলার শাখারী কাঠির জনৈক হেলালউদ্দীন মোঘল নিজেকে মোঘল বংশের শেষ বংশধর হিসেবে দাবী করেছিলেন। তাঁর মতে বাংলার সুবেদার শাহ্ সুজা আওরঙ্গজেবের সেনাপতি মীর জুমলার নিকট পরাজিত হয়ে বাংলার দক্ষিণ অঞ্চলে এসেছিলেন এবং আত্মগোপনের এক পর্যায় নলছিটি উপজেলার সুগন্ধা নদীর পারে একটি কেল্লা তৈরি করে কিছুকাল অবস্থান করেন। মীর জুমলার বাহিনী এখানেও হানা দেয় এবং শাহ্ সুজা তার দুই কন্যাসহ আরাকানে পালিয়ে যান। সেখানে তিনি অপর এক রাজার চক্রান্তে নিহত হন। পালিয়ে যাওয়ার সময় তার স্ত্রী  এক শিশু পুত্রসহ থেকে যায়। পরবর্তীতে তারা অবস্থান পরিবর্তন করে ধীরে