Skip to main content

জানুয়ারি ২০২৪ এর জমি বিক্রির কিছু বিজ্ঞপ্তি 🪧


পিরোজপুর জেলার বিভিন্ন উপজেলায় জমিগুলো বিক্রি হবে।

১.পিরোজপুর পৌরসভার মধ্যে জেলা স্টেডিয়ামের দক্ষিণ পাশে আহসান হাবীব রোডে একসাথে, একদাগে ৮ শতাংশ করে ২টি প্লট, মোট ১৬ শতাংশ বাড়ি করার উপযোগি উচু জায়গা বিক্রয় করা হইছে।

যোগাযোগ :(নামাজের সময় ব্যতীত)

01718050094

01734034194ll.


২.পিরোজপুর সোহরাওয়ার্দী কলেজের রোড থেকে একটু সামনে ওয়াটার অব্দা রোড়ে জমি বিক্রয় হবে।

বিবরণ: প্রয়োজন মত নিতে পারবেন 4/5/6 শতক।

যোগাযোগ: 01752900135


৩.পিরোজপুর  বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়েত আফিসের পাশে টিনের ঘর সহ জায়গা বিক্রি করা হবে।

যোগাযোগ: ০১৯১৮-২৯২৭০৪


৪.

জমি : শতাংশ ৫০
মালিক: মো: মজিবর আকন

ভরাটকৃত জমি বাড়ি করার জন্য উপযুক্ত জমি কোন ধরনের মাটি দিতে হবে না, 

জমিতে সুপা‌রি বাগান ও নাল জ‌মি।
 সমস্ত ডকুমেন্ট খাজনা খারিজ আপটুডেট।

বিস্তারিত জানতে নিম্ন ফোন নম্ব‌রে যোগাযোগ করুন:

ঠিকানা :মঠবা‌ড়িয়া আলিম সি‌নেমা হ‌লের পার্শ্ববর্তী রাস্তা, আলহাজ্ব আজিজ খলিফার মাদ্রাসার পশ্চিম পাশে,মঠবাড়িয়া, পিরোজপুর

যোগাযোগ : 01717422282


৫.

জমি দাতা: মারুফুল আলম

জমির ঠিকানা: উত্তর মিঠাখালী সরকারি পোস্ট অফিস সংলগ্ন।

   মৌজা: উত্তর মিঠাখালী

   এসএ খতিয়ান নং: ১৪৬

   দাগ নং: ৩৬৯৩

   জমির পরিমান: ৬৬ শতাংশ

   জমির মূল্য: ৩৫ লক্ষ (আলোচনা করা যাবে)

সুবিধাসমূহ:

১. মঠবাড়িয়া-তুষখালী মহাসড়ক থেকে এক মিনিটেরও কম দুরত্ব। (মহাসড়ক থেকে ১০০ ফুট ইট সোলিং রাস্তার মাথায়ই)

২.জমি সম্পূর্ণ স্কয়ার।

৩. যাতায়াত ব্যবস্থা সুবিধাজনক।

৪. সাথেই সরকারি পোস্ট অফিস।

৫. সাথেই সরকারি পুকুর।

৬.  সমতল জমি (উঁচু-নিচু বা পানি জমে না)

৭. বাড়ি, অফিস, হাসপাতাল, কলকারখানা সহ বিভিন্ন ব্যবসা করার উপযোগী।

যোগাযোগ: ০১৬১৬১৬৪৬১৮


৬.

নেছারাবাদে জমিটি বিক্রি হবে🏝️

বিবরণ: 

বসত বাড়ি বিক্রি হবে।জমির পরিমান ২৫শতাংশ। 

জমির মধ্যে নারকেল,সুপারি,ফল,কাঠ গাছ আছে।

যারা৷

লোকেশন: সরদার বাড়ি,  দক্ষিণ সোহাগদল (নাওয়ারাপুল এর কাছে),নেছারাবাদ, পিরোজপুর। 

যোগাযোগ :

০১৭৬৪৪৪৮৫৫৫



Comments

Popular posts from this blog

পিরোজপুর জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ

    লিখেছেন : জি,এম-আদল পিরোজপুর বাংলাদেশের দক্ষিনাঞ্চলের একটি ঐতিহ্যবাহী জেলা।প্রকৃতি তার নিজ সাজে অপরুপ সৌন্দর্যে পিরোজপুর জেলাকে সাজিয়েছেন। নদীবিধৌত জেলা পিরোজপুরে রয়েছে সেরা কিছু দর্শনীয় স্থান।পিরোজপুর সদর, ইন্দুরকানি, নাজিরপুর, কাউখালী, ভান্ডারিয়া, মঠবাড়ীয়া, নেছারাবাদ এই সাতটি উপজেলা নিয়ে পিরোজপুর জেলা গঠিত। এই উপজেলাগুলোর প্রায় প্রতিটি উপজেলারই রয়েছে নিজস্ব ইতিহাস-ঐতিহ্য, রয়েছে বেশ কিছু দর্শনীয় স্থান।সেরা দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে ভাসমান পেয়ারা হাট, কবি আহসান হাবিব এর পৈত্রিক ভিটা,রায়েরকাঠি জমিদার বাড়ি,হরিনপালা রিভারভিউ ইকো পার্ক, ভান্ডারিয়া শিশু পার্ক,ভান্ডারিয়া মিয়া বাড়ি মসজিদ,মঠবাড়িয়ার মমিন মসজিদ, পিরোজপুর এর ডিসি পার্ক ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।  ভাসমান পেয়ারা হাট : পিরোজপুর জেলার স্বরুপকাঠি উপজেলার আটঘর,কুরিয়ানা নামক জায়গায়  নৌকায় করে এই (Floating Market) ভাসমান পেয়ারা হাট বসে। কবি আহসান হাবিব এর পৈত্রিক ভিটা: কবি আহসান হাবীব একুশে পদক ও স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত বাংলা ভাষার অন্যতম একজন খ্যাতনামা কবি।  আহসান হাবীব এর জন্ম ১৯১৭ সালের ২ জানুয়ারি,পিরোজপুর সদর উপজেলার শংকরপাশা গ্রামে

পিরোজপুর সদরের কিছু উল্লেখযোগ্য মজাদার খাবার ও খাবারের স্থানের নাম

১.আইচ পুরি ভান্ডার এর পুরি।দামুদার ব্রীজের ঠিক এক পাশেই ছোট্ট করে এই পুরির দোকান  । অনেক জায়গায় পুরি খেলেও এটাকে আপনার বেস্ট বলতে হবে কারন ডাল পুরিতে অনেক ডাল এবং আলু পুরিতে অনেক আলু দেয়।  সন্ধ্যার পর ভরপুর গরম গরম পুরি খাওয়ার লাইন‌ লাগে এই দোকানে । প্রতিটা পুরি মাত্র ৫ টাকা। যে পরিমাণ আলু,ডাল ‌ঠুসায় সেই তুলনায় দাম কমই বলা চলে।ট্রাই করতে পারেন কোন এক সন্ধ্যায় । ২.সিও অফিস, ডাচ বাংলা বুথের পাশের চায়ের দোকানের গরুর দুধের চা। ৩.জেলা পরিষদ সুপার মার্কেটে অবস্থিত ক্যাফে স্ট্রিট ফুড এর মালাই চা।পরিবেশন স্টাইল দারুন।দাম মাত্র ১৫ টাকা। ৪.দুলালের দধি ভান্ডারের রসগোল্লা, রসমালাই, দধি। ৫.ভাই ভাই মিস্টির দোকানের রসগোল্লা,দধি,রসমালাই। ৬.বেকুটিয়া ফেরিঘাটের রাস্তার পাশের ঝাল মুড়ি। ৭.পিরোজপুর পুরান বাসস্ট্যান্ডে খুলনা বাস কাউন্টারের পাশে দোকানের চিতই পিঠা।পিঠার সাথে মরিচ ভর্তা আর সরিষা ভর্তাটা জোশ লাগে। ৮.শেরে বাংলা মার্কেট এর বিপরীতে স্টার হোটেলে হট কফি। ৯.সিও অফিসের ওখানে ক্যাফে আল মদিনার চকলেট হট কফি,চকলেট কোল্ড কফি । দাম ৫০-৬০ টাকার মত লিখেছেন :জি,এম-আদল

পিরোজপুর জেলা নামকরণের ইতিহাস

পৃথিবী সৃষ্টির পিছনে যেমন ইতিহাস রয়েছে ঠিক তেমনি পৃথিবীর প্রতিটি দেশ,বিভাগ,জেলা ও এলাকা সৃষ্টির পিছনে রয়েছে হাজারো গল্প ও ইতিহাস। তেমনি পিরোজপুর জেলা সৃষ্টি ও নামকরণের পিছনেও রয়েছে নানা গল্প ও ইতিহাস। গবেষকদের মতে,আজকের এ পিরোজপুর সুলতানি আমলে বাকলা-চন্দ্রদ্বীপের অন্তর্ভুক্ত ছিল। এ অঞ্চল পরিচিতি ছিল ফিরোজপুর নামে। মোগল সম্রাট শাহসূজার অকাল প্রয়াত পুত্র ফিরোজশাহের নামে 'ফিরোজপুর' এবং পরে অপভ্রংশ হিসেবে 'পিরোজপুর' নামকরণ হয়েছে। নাজিরপুর উপজেলার শাখারী কাঠির জনৈক হেলালউদ্দীন মোঘল নিজেকে মোঘল বংশের শেষ বংশধর হিসেবে দাবী করেছিলেন। তাঁর মতে বাংলার সুবেদার শাহ্ সুজা আওরঙ্গজেবের সেনাপতি মীর জুমলার নিকট পরাজিত হয়ে বাংলার দক্ষিণ অঞ্চলে এসেছিলেন এবং আত্মগোপনের এক পর্যায় নলছিটি উপজেলার সুগন্ধা নদীর পারে একটি কেল্লা তৈরি করে কিছুকাল অবস্থান করেন। মীর জুমলার বাহিনী এখানেও হানা দেয় এবং শাহ্ সুজা তার দুই কন্যাসহ আরাকানে পালিয়ে যান। সেখানে তিনি অপর এক রাজার চক্রান্তে নিহত হন। পালিয়ে যাওয়ার সময় তার স্ত্রী  এক শিশু পুত্রসহ থেকে যায়। পরবর্তীতে তারা অবস্থান পরিবর্তন করে ধীরে