Skip to main content

Posts

Showing posts with the label ভান্ডারিয়া

ভান্ডারিয়া শিশু পার্ক

পিরোজপুর জেলার ভান্ডারিয়া উপজেলা অবস্থিত ভান্ডারিয়া শিশু পার্ক (Bhandaria Shishu Park) একটি পারিবারিক বিনোদন কেন্দ্র। সব বয়সী দর্শনার্থীদের বিনোদনের উদ্দেশ্যে নির্মিত ভান্ডারিয়া শিশু পার্কে আছে বিভিন্ন ধরনের আকর্ষণীয় রাইড এবং বিভিন্ন প্রাণীর প্রতিকৃতি। এটি ভান্ডারিয়া থানার সামনে অবস্থিত একটি শিশু পার্ক। এখানে বিভিন্ন ধরনের রাইড যেমন চরকি, বোট, দোলনা ইত্যাদি রয়েছে। এবং বিভিন্ন প্রাণী যেমন জিরাফ, উট, হাতি, সিংহ, হরিণ ইত্যাদির প্রতিকৃতি রয়েছে ।প্রায় ৩.৩৮ একর আয়তনের ভান্ডারিয়া শিশু পার্কে রয়েছে নানা প্রজাতির অসংখ্য গাছপালা ও ফুলের বাগান। সবুজে ঢাকা এই পার্কটি অতি অল্প সময়ে পিরোজপুর জেলার একটি অত্যাধুনিক শিশু পার্ক হিসাবে সর্বত্র পরিচিতি পেয়েছে। কিভাবে যাবেন ভান্ডারিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় থেকে ১৫ থেকে ২০ টাকা রিক্সা ভাড়ায় মাত্র ১.৫ কিলোমিটার দূরে ভান্ডারিয়া থানার সামনে অবস্থিত শিশু পার্কে যেতে পারবেন। লিখেছেন : জি,এম-আদল

হরিণপালা রিভার ভিউ ইকোপার্ক

পিরোজপুরে কঁচা নদীর তীর ঘেঁষে গড়ে উঠছে দক্ষিণের অন্যতম বিনোদন কেন্দ্র হরিণপালা রিভার ভিউ ইকো পার্ক। মনোরম এই পার্কে বিভিন্ন ধরনের রাইড ছাড়াও আছে চমৎকার পানির ফোয়ারা। রয়েছে কৃত্রিমভাবে তৈরি পশুপাখিও। ছুটির দিনগুলোতে এই ইকো পার্কে দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড় থাকে। পিরোজপুর (Pirojpur) জেলার ভাণ্ডারিয়া উপজেলার তেলিখালী ইউনিয়নে কঁচা নদীর তীরে ২০১৪ সালে ৬ একর জায়গার উপর হরিণপালা রিভার ভিউ ইকোপার্ক (Horinpala River View Eco Park) গড়ে তোলা হয়েছে। নদীর ঢেউ, কাশবন, পাখির কলকাকলীতে মুখর চমৎকার এই পার্কে রয়েছে নান্দ্যনিক ফোয়ারা, ওয়াচ টাওয়ার, পশুপাখির ভাস্কর্য, ঘোড়ার গাড়ি, টয় ট্রেন এবং বিভিন্ন আকর্ষণীয় রাইড। আরও আছে সুবিশাল পুকুরে নৌকায় চড়ে বেড়ানোর সুযোগ। হরিণপালা রিভার ভিউ ইকোপার্কের পাশে ৭৪ একর জায়গা জুড়ে হরিণ ও পাখির অভয়ারণ্য গড়ে তোলা হয়েছে, যা ইকোপার্কের সৌন্দর্য আরো বহুগুণ বাড়িয়ে তোলেছে। পার্কের রেস্টুরেন্টে আছে বাংলা চাইনিজ সহ বাহারি খাবারের আয়োজন। আর দর্শনার্থীরা চাইলে পার্কটিতে রাত্রিযাপন করতে পারেন। কিভাবে যাবেন ঢাকা থেকে সড়ক ও নৌপথে পিরোজপুর জেলায় যাওয়া যায়। গাবতলী

ভান্ডারিয়া উপজেলার নামকরণের ইতিহাস

কচা নদীর পলিবিধৌত এবং প্রচুর ফলন সমৃদ্ধ এ অঞ্চলটি ধান ও রবি শস্যের ব্যাপক ফলনের ফলে এলাকাটি শস্যভান্ডার হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।শস্যভান্ডারের কেন্দ্রস্থল ছিলো ভান্ডারিয়া ও তার পার্শ্ববর্তী গ্রামসমূহ। এ শস্যের বাজারজাতকরণেরর লক্ষ্যে পোনা নদীর তীরে বহু গুদাম বা ভান্ডার বিশিষ্ট বাজার ও জনপদেরর সৃস্টি হয়। ব্যবসা ও বানিজ্যেরর অন্যতম কেন্দ্র হওয়ায় এখানের দোকান গুলো ভান্ডারে পরিনত হতো। ভান্ডার ও প্রচুর শস্য মজুদেরর কারনে এ অঞ্চল '' ভান্ডারিয়া " হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।এই উপজেলার আয়তন : ৬৩.১৫ বর্গমাইল বা ১৬৩.৫৬ বর্গকিলোমিটার। লিখেছেন:সিরাজুম মুনিরা

হরিনপালা ইকো পার্ক

স্থান:হরিনপালা ইকো পার্ক,ভান্ডারিয়া। ছবি তুলেছেন:পারভেজ আকন সবুজ