Skip to main content

Posts

Showing posts with the label খাবার দাবার

নাজিরপুর উপজেলার কিছু উল্লেখযোগ্য মজাদার খাবার ও খাবারের স্থানের নাম

১।গাওখালী বাজারের মিজানের পুরির দোকান। ২।বাবাুরহাট বাজারের আইচ দাদার ছানা। ৩।নাজিরপুর সদর এর সোয়েব এর চায়ের দোকান। ৪।তারাবুনিয় গ্রামের আম,লিচু,বড়ই।  তথ্য সংগ্রাহক : চন্দ্রিকা মন্ডল

মঠবাড়িয়া উপজেলার কিছু উল্লেখযোগ্য মজাদার খাবার ও খাবারের স্থানের নাম

১.  মঠবাড়িয়া ডাক বাংলার পাশে গাজীর হোটেলের মোগলাই, সিংগাড়া শরিসা দিয়ে খেতে অসাধারণ।  ২. মঠবাড়িয়া বি.এন.পি অফিসের পিছনে নবী ভাইয়ের দুধ চা এবং  আওয়ামী লীগের অফিসের পাশে  নজরুলের চায়ের দোকান  মঠবাড়িয়ায় জনপ্রিয়তা রয়েছে। ৩. কে এম সুপার মার্কেট আফজাল হোটেলের সন্ধ্যায় তন্দুর রুটি আর গরুর মাংস ভুনা।  ৪.সোনাখালী বাজারের ঝাল মুড়ী  ৫. মিরুখালী বাজারের ব্রীজের পাশে রসগোল্লা এতো বড় সাইজ রসগোল্লা মঠবাড়িয়ায় দেখা যায় না। ৬। গুলিশাখালী বাজারের গরম গরম রসগোল্লা মুখে অমৃত মনে হবে। ৭.মাঝেরপোলে একটা দোকান আছে সকালে খিচুড়ি ও বিকেলে হালিম এর সাথে চপ আার বিরিয়ানি পাওয়া যায় এগুলো খুবি ভালো ও এলাকার বাসিন্দাদের খুব প্রিয় খাবার। ওই দোকান হালিমের দোকান নামে পরিচিত।সকালে খিচুড়ি পাওয়া যায় আর বিকেলে হালিম ও বিরিয়ানি পাওয়া যায়।  খিচুড়ি ==১০/২০ টাকা হালিম ==১০/২০ টাকা চপ====৫ টাকা বিরিয়ানি =৪০/৫০টাকা ৮.তুষখালী বাজারের লাভু ভাই এর চায়ের দোকানের চা,তুষখালী বাজারের ইদ্রিস ভাইয়ের চায়ের দোকানের চা।তুষখালীর তোফেল আকন স্কুলের সামনের চটপটি।তুষখালীর জানখালি নতুন বাজারের খোকন ভাইয়ের চা,ইউনুস ভাইয়ের মোগলাই সুস্বাদু ও জনপ্রিয়।

পিরোজপুর এর রিয়াজ ভাইয়ের খাবার

রিয়াজ ভাই ❤ পিরোজপুর সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের সুন্দর স্মৃতি গুলোর মদ্ধে একটি হচ্ছে  রিয়াজ ভাইর #চিকেন_খিচুড়ি মানুষটা ১০ টাকায় যে কেমনে এত মজার খিচুড়ি খাওইত জানি না। নাকি টিফিন টাইমে খুধা বেশি লাগ..ই  মজার কারণ? না...... রিয়াজ ভাইর হাতে আসলেই জাদু ছিলো??...... জানি নাহ। 😴 যদিও ৪র্থ শ্রেনীতে থাকতে আমি ভয়ে রিয়াজভাইর চিকেন খিচুড়ি খাইতাম না মরা মুরগী দেয় কিনা তবে কয়েকদিন পর ট্রাই করে আমি রীতিমত ফ্যান হয়ে যাই তার চিকেনখিচুরির 😅  কয়েক মাস আগের কথা গেছিলাম রিয়াজ ভাইর কাছে লেবুর সরবত খাইতে, ব্ল্লাম ভাই এখন আর খিচুড়ি বেচো না... পাস থেকে এক পিচ্চি বলে উঠলো রিয়াজ মামা তুমি আবার খিচুড়ি বেচলা কবে? রিয়াজ ভাই  হাইসা বল্লো সে বহুত আগের কথা তম্রা তহন পয়দা হও নাই।  রিয়াজ ভাই তোমার চিকেন খিচুড়ি অনেক মিছ করি টেইক লাভ #রিয়াজ_ভাই ❤ লিখেছেন: তাজওয়ার তাকির 

কাউখালী উপজেলার কিছু উল্লেখযোগ্য মজাদার খাবার ও খাবারের স্থানের নাম

১.কাউখালী দক্ষিণ বাজার মন্ডলের হোটেলের  ২ টাকা প্রতি পিচ সিংগারা।  ২.মাদক দার দোকানর এক নম্বর ছানা, কাউখালী কৃষি ব্যাংক রোড।  ৩.দেশব্যাপী বিখ্যাত  কাউখালীর ঐতিহ্যবাহী নিশি কুন্ডুর  মিষ্টি, কাউখালী উত্তর বাজার। ৪.মাওলাদের বিখ্যাত গরুর দুধের চা কাউখালী দক্ষিণ বাজার।  তথ্য সংগ্রাহকঃ সৈয়দ বশির আহম্মেদ 

পিরোজপুর সদরের কিছু উল্লেখযোগ্য মজাদার খাবার ও খাবারের স্থানের নাম

১.আইচ পুরি ভান্ডার এর পুরি।দামুদার ব্রীজের ঠিক এক পাশেই ছোট্ট করে এই পুরির দোকান  । অনেক জায়গায় পুরি খেলেও এটাকে আপনার বেস্ট বলতে হবে কারন ডাল পুরিতে অনেক ডাল এবং আলু পুরিতে অনেক আলু দেয়।  সন্ধ্যার পর ভরপুর গরম গরম পুরি খাওয়ার লাইন‌ লাগে এই দোকানে । প্রতিটা পুরি মাত্র ৫ টাকা। যে পরিমাণ আলু,ডাল ‌ঠুসায় সেই তুলনায় দাম কমই বলা চলে।ট্রাই করতে পারেন কোন এক সন্ধ্যায় । ২.সিও অফিস, ডাচ বাংলা বুথের পাশের চায়ের দোকানের গরুর দুধের চা। ৩.জেলা পরিষদ সুপার মার্কেটে অবস্থিত ক্যাফে স্ট্রিট ফুড এর মালাই চা।পরিবেশন স্টাইল দারুন।দাম মাত্র ১৫ টাকা। ৪.দুলালের দধি ভান্ডারের রসগোল্লা, রসমালাই, দধি। ৫.ভাই ভাই মিস্টির দোকানের রসগোল্লা,দধি,রসমালাই। ৬.বেকুটিয়া ফেরিঘাটের রাস্তার পাশের ঝাল মুড়ি। ৭.পিরোজপুর পুরান বাসস্ট্যান্ডে খুলনা বাস কাউন্টারের পাশে দোকানের চিতই পিঠা।পিঠার সাথে মরিচ ভর্তা আর সরিষা ভর্তাটা জোশ লাগে। ৮.শেরে বাংলা মার্কেট এর বিপরীতে স্টার হোটেলে হট কফি। ৯.সিও অফিসের ওখানে ক্যাফে আল মদিনার চকলেট হট কফি,চকলেট কোল্ড কফি । দাম ৫০-৬০ টাকার মত লিখেছেন :জি,এম-আদল